আপনার সন্তানের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান উপহার
নিউবর্ন স্ক্রীনিং
বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” পরীক্ষার মাধ্যমে শিশুর সম্ভাব্য শারীরিক ত্রুটি/রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। সুরক্ষিত রাখুন সন্তানের ভবিষ্যৎ। “অ্যাকুরেট লাইফ কেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেড” গর্বিত বাংলাদেশে এই পরীক্ষাটি চালু করতে পেরে।
বাংলাদেশে নবজাতক/নিউবর্ন স্ক্রীনিং
বাংলাদেশের নবজাতকদের জন্য সর্বপ্রথম “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” টেস্ট সেবা এনেছে “অ্যাকুরেট লাইফ কেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেড”
অ্যাকুরেট লাইফ কেয়ার একটি যৌথ উদ্যোগের মেডটেক কোম্পানি যা নবজাতক/নিউবর্ন স্ক্রীনিং সহ ওমেগা3 ডিএইচএ পরীক্ষা, প্রিডায়াবেটিক টেস্ট, ট্রান্স ফ্যাট টেস্ট, ডায়াবেটিস এবং পুষ্টি বিশ্লেষণ ইত্যাদি প্রতিরোধমূলক পরীক্ষাগুলি করার উদ্দেশ্য নিয়ে বাংলাদেশে ১ম মেটাবোলোমিক্স ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠা করছে।
প্রতিবছর বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী ৩% শিশু জন্মগত জেনেটিক মেটাবলিক রোগে আক্রান্ত হয়!
দ্রুত সনাক্ত করা গেলে জন্মগত জেনেটিক মেটাবলিক রোগগুলোর ৭০%ই নিরাময় ও প্রতিরোধযোগ্য
বাংলাদেশে শিশুর জন্মগত ত্রুটি
- বাংলাদেশে প্রতি হাজার শিশুর মধ্যে ৮ জন অটিজমে আক্রান্ত
Ref: www.autismspeaks.org
- প্রতি ১৩০০ শিশুর মধ্যে ১ জন কনজেনিটাল হাইপােথারয়ডিজম রােগে আক্রান্ত হয়ে জন্ম নেয়।
- প্রতিবছর বিশ হাজারেরও বেশি শিশু থ্যালাসেমিয়া রােগে আক্রান্ত হয়ে জন্ম নেয়।
- প্রতি ২৫টি শিশুর মধ্যে ১টি শিশু জন্মের ত্রুটি বা জেনেটিক ডিসঅর্ডার নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে।
- প্রতি ৫টি পরিবারের ১টি পরিবারে জেনেটিকালি নির্ধারিত ব্যাধি (Genetically determined disease) থাকে।
- প্রতি ১৩টি গর্ভধারনের ১টিতে ক্রোমােসােমাল অস্বাভাবিকতা (Chromosomal abnormality) থাকে।
- জেনেটিক ব্যাধি ২৫% মানসিক প্রতিবন্ধকতার (Mental retardation) প্রধান কারণ।
- গুরুতর মানসিক প্রতিবন্ধকতার (Severe mental retardation) হার প্রতি হাজারে ৬ জন এবং হালকা মানসিক প্রতিবন্ধকতার (Mild mental retardation) হার প্রতি হাজারে ১৫ জন।
সূত্র: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইন্ডিয়ান জার্নাল অব পেডিয়াট্রিক্স, ভলিউম ৫৩, ইসু ৪
শারীরিক এবং বুদ্ধিবৃত্তিক অক্ষমতা, অর্থাৎ শৈশবে অটিজম বাংলাদেশের অন্যতম স্বাস্থ্য সমস্যা। এই ধরনের অক্ষমতাগুলোকে জেনেটিক, জন্মগত এবং মেটাবলিজমের জন্মগত ত্রুটির জন্য দায়ী করা যেতে পারে।
স্ক্রীনিং টেস্ট এর মাধ্যমে জন্মের সময় জন্মগত এই শারীরিক/মানসিক অক্ষমতাগুলোকে সহজেই সনাক্ত করা সম্ভব যার ৭০ শতাংশই নিরাময় ও প্রতিরোধযোগ্য।
“নিউবর্ন স্ক্রীনিং” কি?
জন্মগত জেনেটিক, মেটাবলিক রোগ যেমন থ্যালাসিমিয়া, কনজেনিটাল হাইপোথাইরয়েডইজম, গ্যালাক্টোসেমিয়া ইত্যাদি সনাক্ত করার একটি সহজ পদ্ধতি নিউবর্ন স্ক্রীনিং।
“নিউবর্ন স্ক্রীনিং” কেন জরুরী?
জন্মগত জেনেটিক এবং বিপাকীয় রোগে আক্রান্ত শিশুরা সাধারণত জন্মের সময় সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকে। “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” টেস্ট রোগের লক্ষণ দেখা দেওয়ার আগেই রোগ শনাক্ত করতে পারে এবং দ্রুত চিকিৎসা শিশুকে সম্ভাব্য অপূরণীয় শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি (অক্ষমতা, স্নায়বিক সমস্যা, শেখার অক্ষমতা, মানসিক অক্ষমতা এবং এমনকি মৃত্যু) থেকে রক্ষা করে একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন দিতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, প্রতি বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া ৪ মিলিয়ন শিশুর উপর “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” টেস্ট করা হয়। এর মাধ্যমে ১২০০০ শিশুর জন্মগত রোগ সনাক্ত হয় (প্রতি ৩০০ শিশুর মধ্যে ১ জন) যারা উপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ ও স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠে।
“নিউবর্ন স্ক্রীনিং” সম্পর্কে জানতে ভিডিওর প্লে বাটনে চাপুন
“নিউবর্ন স্ক্রীনিং” কখন করাবেন?
সাধারণত জন্মের পর ৪৮ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” টেস্ট করা হয়। যদিও জন্মের ২৪ ঘন্টা পর নিউবর্ন স্ক্রীনিং টেস্ট করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে কিছু কিছু রোগ সনাক্ত করা সম্ভব হয়না। রোগাক্রান্ত ও প্রিম্যাচিউর শিশুর ক্ষেত্রে জন্মগ্রহনের ৭ দিন পর পুনরায় নিউবর্ন স্ক্রীনিং করা বাধ্যতামূলক।
জন্মের পর ৪৮ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” টেস্ট করতে হবে। অ্যাকুরেট লাইফ কেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেড যথাসময়ে টেস্ট করার জন্য সবসময় আপনার পাশে আছে।
- সহজ পরীক্ষা
- সর্বাধুনিক ও নির্ভূল
- ন্যূনতম খরচ
অ্যাকুরেট লাইফ কেয়ার এর মাধ্যমে “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” টেস্ট করুন সহজ পাঁচটি ধাপে
নিবন্ধন
নমুণা প্রদান
পরীক্ষা
রিপোর্ট
কাউন্সেলিং
“২০০৩ সালে, ক্যালিফোর্নিয়ার দুটি শিশু গ্লুটেরিক অ্যাসিডেমিয়া টাইপ ১ নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছিল। উইভিল যে হাসপাতালে জন্মেছিল সেখানে শুধুমাত্র রাষ্ট্রীয় আইন দ্বারা বাধ্যতামূলক চারটি রোগের জন্য পরীক্ষা করা হয়েছিল। অপরদিকে ব্ল্যাক যে হাসপাতালে জন্মেছিল সেটি একটি সম্প্রসারিত পরীক্ষামূলক পাইলট প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করছিল এবং ব্ল্যাকের রোগগুলি খাদ্য এবং ভিটামিন দিয়ে চিকিৎসা করা হয়েছিল। উইভিলের রোগটি ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে সনাক্ত করা যায়নি এবং সেই সময়ে এনজাইমের ঘাটতি থেকে ক্ষতি অপরিবর্তনীয় হয়ে ওঠে।”
“নিউবর্ন স্ক্রীনিং” কি নবজাতকের মৃত্যুহার কমায়?
শিশু মৃত্যুর হারের উপর নবজাতক স্ক্রীনিং এর প্রভাব
দেশ | শিশুমৃত্যুর হার (প্রতি ১০০০) | নবজাতকের স্ক্রীনিং কভারেজ | প্রতিষ্ঠান |
---|---|---|---|
সিঙ্গাপুর | ১ | >৯৯% | পরিবার (৪০%) + সরকার |
হংকং (চীন) | ১.৮ | ৯৯% | সরকার |
জাপান | ২ | >৯৯% | সরকার |
কোরিয়া (দক্ষিণ) | ৩ | ৯৪% | সরকার |
নিউজিল্যান্ড | ৪ | ১০০% | সরকার |
অস্ট্রেলিয়া | ৫ | ১০০% | সরকার |
মালয়েশিয়া | ৫ | ৯৫% | সরকারি/বেসরকারি |
তাইওয়ান | ৬.৩ | >৯৯% | পরিবার |
থাইল্যান্ড | ১৩ | ৯৭% | সরকার |
ভারত | ৪৩ | <৫% | ব্যক্তিগত |
বাংলাদেশ | ৩১ | প্রযোজ্য নয় | প্রযোজ্য নয় |
স্পষ্টতই দেখা যাচ্ছে, শিশু মৃত্যুহার কমার সাথে নবজাতকের স্ক্রীনিং এর সম্পর্ক রয়েছে যা ভারত ও বাংলাদেশের শিশুমৃত্যুহার বেশি হওয়ার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
নিউবর্ন স্ক্রীনিং এর সুবিধা কি কি?
উল্লেখযোগ্যভাবে শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস করে জীবন বাঁচায়
যেসব জন্মগত রোগ নির্ণয়ের জন্য নিউবর্ন স্ক্রীনিং টেস্ট করা হয়, সঠিক সময়ে সনাক্ত ও চিকিৎসা হলে আক্রান্ত শিশুকে মৃত্যুঝুঁকি থেকে রক্ষা করা সম্ভব হয়।
পুনরাবৃত্তিমূলক হাসপাতালে ভর্তি এবং ফলোআপ চিকিৎসা খরচ কমায়
খালিচোখে এবং প্রচলিত ল্যাব পরীক্ষাতে এইসব জন্মগত রোগ নির্ণয় করা যায় না বিধায় আক্রান্ত শিশুকে বারবার হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় এবং নানাবিধ পরীক্ষা নিরিক্ষার সম্মুখীন হতে হয় যা ব্যায়বহুল। কম্প্রিহেনসিভ/এক্সপান্ডেড নিউবর্ন স্ক্রীনিং টেস্ট প্রতিরোধযোগ্য এই সব রোগ থেকে আপনার সন্তানকে সুরক্ষিত করার প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ করে দেয়।
মানসিক প্রশান্তি
নিউবর্ন স্ক্রীনিং টেস্ট এর নেগেটিভ ফল আপনার শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করে আপনাকে দেয় মানসিক প্রশান্তি।
আপনার শিশু দেখতে যতখানি সুস্থ, আসলেও সে কি ততখানি সুস্থ?
অ্যাকুরেট লাইফ কেয়ার এ বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক “নিউবর্ন স্ক্রীনিং ” পরীক্ষা করিয়ে শিশুর সম্ভাব্য শারীরিক ত্রুটি/রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হোন
নিউবর্ন স্ক্রীনিং এর ফলাফল পজিটিভ হলে কি হবে?
রোগগুলি বিরল বিধায়, অধিকাংশ শিশুর স্ক্রীনিং টেস্ট এর ফলাফল নেগেটিভ হয়। যে স্বল্প সংখ্যক শিশুর ক্ষেত্রে ফলাফল পজেটিভ হয়, তাদের ক্ষেত্রে আশু চিকিৎসা নিশ্চিত করে নবজাতককে অপূরণীয় ক্ষতি, এমনকি মৃত্যু ঝুঁকি থেকে রক্ষা করা হয়।
শিশুর এক বা একাধিক রোগের ঝুঁকি থাকতে পারে। কোন বিশেষে একটি রোগের ক্ষেত্রে পজিটিভ বা ইতিবাচক ফলাফল অন্য মেডিক্যাল/স্বাস্থ্য পরিস্থিতির ঝুঁকি বৃদ্ধির ইঙ্গিত করতে পারে। সে ঝুঁকির বিষয়ে নিশ্চিত হতে আরেকটি টেস্ট প্রয়োজন হতে পারে। যার প্রয়োজনীয়তা আপনার ডাক্তার অবিলম্বে আপনাকে জানাবেন।
“যে স্বল্প সংখ্যক শিশুর ক্ষেত্রে ফলাফল পজেটিভ হয়, তাদের ক্ষেত্রে আশু চিকিৎসা নিশ্চিত করে নবজাতককে অপূরণীয় ক্ষতি, এমনকি মৃত্যু ঝুঁকি থেকে রক্ষা করা হয়।“
নিউবর্ন স্ক্রীনিং এ সনাক্ত রোগগুলোর চিকিৎসা কি?
যদি রোগ/রোগগুলো আপনার শিশুর মধ্যে পাওয়া যায় তবে কখনো কখনো শিশুর খাবারের পরিবর্তনের মাধ্যমে, কখনো ওষুধের মাধ্যমে অথবা খাবার পরিবর্তন এবং ওষুধ উভয়ের মাধমে আপনার শিশুকে দিতে পারে সুস্থ সাবলিল জীবন। উদাহরণস্বরূপ গ্যালাকোটোসেমিয়া “গ্যালেক্সোজ–সীমিত ডায়েট (galactose restricted diet) দ্বারা চিকিত্সা করা হয়। আবার কনজেনিটাল হাইপোথাইরয়েডইজম চিকিত্সা করা হয় লিভোথাইরক্সিন ওষুধ দ্বারা।
কিছু কিছু অবস্থা এমন হয়ে যায় যে সেগুলো আর নিবারণ করা সম্ভব হয় না। তবে দ্রুততর সময়ে সনাক্ত করা গেলে সেগুলো উল্লেখযোগ্যভাবে প্রশমন করা যায়। এসব ক্ষেত্রে আপনার চিকিৎসক জেনেটিক কাউন্সেলিং– এর মাধ্যমে আপনাকে সর্বোত্তম চিকিৎসা ব্যবস্থা বেছে নিতে সাহায্য করবেন।
যদি “নিউবর্ন স্ক্রীনিং”-এ রোগ পাওয়া যায় তবে ওষুধ কিংবা শিশুর খাবার পরিবর্তনের মাধ্যমে অথবা উভয়ের মাধ্যমে শিশু পেতে পারে সুস্থ সাবলীল জীবন।
"১০০০ শিশুর “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” খরচের চেয়েও ১টি হাইপোথাইরয়েড শিশুর পরিচালনার খরচ অনেক বেশি"
অ্যাকুরেট লাইফ কেয়ার এ বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” পরীক্ষা করিয়ে শিশুর সম্ভাব্য শারীরিক ত্রুটি/রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হোন
কেস স্টাডিজ
Imperdiet aliquet est vel nulla turpis eu consequat ullamcorper a egestas suspendisse faucibus eu velit, phasellus pulvinar lorem et libero et tortor, sapien nulla.
অ্যাকুরেট লাইফ কেয়ার -এ আমরা সর্বশেষ গবেষণা ও প্রযুক্তি অনুসরণ করি
অ্যাকুরেট লাইফ কেয়ার হল একটি মেডিকেল টেকনোলজি কোম্পানি। আমরা মেটাবলিজম সহ উচু মানের প্রতিরোধমূলক স্ক্রীনিং এবং ডায়াগনস্টিক পরীক্ষা করে থাকি। আমরা বিশ্বের সবচেয়ে ব্যাপক জেনেটিক মেটাবলিক স্ক্রীনিং পরীক্ষা (নিউবর্ন স্ক্রীনিং) করি, এছাড়াও বেশ কয়েকটি প্রতিরোধমূলক পরীক্ষা করি যেগুলো ডায়াবেটিস, ওজন সমস্যা এবং খাদ্য অসহিষ্ণুতা মোকাবেলায় সহায়তা করে।
আমাদের ল্যাব পার্টনারদের রয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং পদ্ধতি। এখানে বিশ্ব-বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান ওয়াটারস (ইউএসএ), শিমাদজু কর্পোরেশন (জাপান), পারকিন এলমার জেনেটিক্স (ইউএসএ), বায়োরাড টেকনোলজিস (ইউএসএ), কার্ল জেস (জার্মানি), করবেট লাইফ সায়েন্স (অস্ট্রেলিয়া) থেকে যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করা হয়।
“অ্যাকুরেট লাইফ কেয়ার” সম্পর্কে মানুষ যা বলে
রোগ থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকুন
প্রতিরোধমূলক পরীক্ষা করার মাধ্যমে সুরক্ষিত রাখুন সন্তান ও নিজের ভবিষ্যৎ। আজকের ক্ষুদ্র বিনিয়োগ হয়ে উঠবে ভবিষ্যৎ সফলতার কারণ।
আপডেট পেতে যুক্ত হোন
সর্বশেষ খবর এবং বিশেষ অফার পেতে আমাদের সাথে থাকুন