Newborn Standard

7,500.00৳ 

৳ 

বিপাকীয় জন্মগত ত্রুটি সনাক্ত করার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে ব্যাপক স্ক্রীনিং যার মাধ্যমে নবজাতকের সম্ভাব্য মানসিক এবং শারীরিক প্রতিবন্ধকতা নির্ণয় করা যায়।

১১টি পরীক্ষা- Newborn Basic + Haemoglobinopathies (Sickle Cell Disease, Sickle Cell Trait, Hb Variants ও Beta Thalasemia)

সাহায্য দরকার? সরাসরি কথা বলুন

প্রিয়জনের সাথে টেস্টটি শেয়ার করুন

“নিউবর্ন স্ক্রীনিং” কি?

জন্মগত জেনেটিক, মেটাবলিক রোগ যেমন থ্যালাসিমিয়া, কনজেনিটাল হাইপোথাইরয়েডইজম, গ্যালাক্টোসেমিয়া ইত্যাদি সনাক্ত করার একটি সহজ পদ্ধতি নিউবর্ন স্ক্রীনিং।

“নিউবর্ন স্ক্রীনিং” কেন জরুরী?

জন্মগত জেনেটিক এবং বিপাকীয় রোগে আক্রান্ত শিশুরা সাধারণত জন্মের সময় সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকে। “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” টেস্ট রোগের লক্ষণ দেখা দেওয়ার আগেই রোগ শনাক্ত করতে পারে এবং দ্রুত চিকিৎসা শিশুকে সম্ভাব্য অপূরণীয় শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি (অক্ষমতা, স্নায়বিক সমস্যা, শেখার অক্ষমতা, মানসিক অক্ষমতা এবং এমনকি মৃত্যু) থেকে রক্ষা করে একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন দিতে পারে।

উদাহরণস্বরূপ, প্রতি বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া ৪ মিলিয়ন শিশুর উপর “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” টেস্ট করা হয়। এর মাধ্যমে ১২০০০ শিশুর জন্মগত রোগ সনাক্ত হয় (প্রতি ৩০০ শিশুর মধ্যে ১ জন) যারা উপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ ও স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠে।

জন্মগত ত্রুটি সবসময় দৃশ্যমান নয়

জন্মের সময় খালি চোখে নবজাতককে সুস্থ মনে হলেও তার মধ্যে অনেকগুলি কনজেনিটাল, মেটাবলিক এবং জেনেটিক রোগ লুকানো থাকতে পারে যার ফলে নবজাতকের নানাবিধ শারীরিক ও মানসিক সমস্যা হতে পারে, যেমন-

  • শারীরিক গঠনে ও মানসিক বিকাশে ধীরগতি
  • শেখার অক্ষমতা
  • স্নায়ুরোগ ও পেশী সঞ্চালনে অক্ষমতা
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস
  • বয়স বৃদ্ধির সাথে মস্তিষ্কের ক্ষতিসাধন

“নিউবর্ন স্ক্রীনিং” টেস্ট জন্মের সময় আপনার প্রিয় সন্তান আসলেই সুস্থ কিনা তা জানার সহজ উপায়

নিউবর্ন স্ক্রীনিং এর সুবিধা কি কি?

উল্লেখযোগ্যভাবে শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস করে জীবন বাঁচায়
যেসব জন্মগত রোগ নির্ণয়ের জন্য নিউবর্ন স্ক্রীনিং টেস্ট করা হয়, সঠিক সময়ে সনাক্ত ও চিকিৎসা হলে আক্রান্ত শিশুকে মৃত্যুঝুঁকি থেকে রক্ষা করা সম্ভব হয়।

পুনরাবৃত্তিমূলক হাসপাতালে ভর্তি এবং ফলোআপ চিকিৎসা খরচ কমায়
খালিচোখে এবং প্রচলিত ল্যাব পরীক্ষাতে এইসব জন্মগত রোগ নির্ণয় করা যায় না বিধায় আক্রান্ত শিশুকে বারবার হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় এবং নানাবিধ পরীক্ষা নিরিক্ষার সম্মুখীন হতে হয় যা ব্যায়বহুল। কম্প্রিহেনসিভ/এক্সপান্ডেড নিউবর্ন স্ক্রীনিং টেস্ট প্রতিরোধযোগ্য এই সব রোগ থেকে আপনার সন্তানকে সুরক্ষিত করার প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ করে দেয়।

মানসিক প্রশান্তি
নিউবর্ন স্ক্রীনিং টেস্ট এর নেগেটিভ ফল আপনার শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করে আপনাকে দেয় মানসিক প্রশান্তি।

“নিউবর্ন স্ক্রীনিং” কখন করাবেন?

সাধারণত জন্মের পর ৪৮ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে “নিউবর্ন স্ক্রীনিং” টেস্ট করা হয়। যদিও জন্মের ২৪ ঘন্টা পর নিউবর্ন স্ক্রীনিং টেস্ট করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে কিছু কিছু রোগ সনাক্ত করা সম্ভব হয়না। রোগাক্রান্ত ও প্রিম্যাচিউর শিশুর ক্ষেত্রে জন্মগ্রহনের ৭ দিন পর পুনরায় নিউবর্ন স্ক্রীনিং করা বাধ্যতামূলক।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “Newborn Standard”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই ধরনের টেস্ট

Shopping Cart
হোম
নিউবর্ন স্ক্রিনিং
সকল টেস্ট
0
কার্ট
Scroll to Top